প্রতি এগারো বছরে সূর্যের ভিতরে একটা পরিবর্তন সংঘটিত হয়। সেটা হলো - সূর্যের ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা ম্যাগনেটিক স্পট এর বদলে যাওয়ার ঘটনা।
এসময়ে সূর্যের উত্তর মেরু দক্ষিণে আর দক্ষিণ মেরু উত্তরে পরিণত হয় বা এর বিপরীত।
এই সময়কালে অর্থাৎ প্রতি এগারো বছরের শেষের দিকে কিছু সময়ের জন্য ( প্রায় কয়েক দিন) সূর্যের ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা স্পট অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে যা আবার ফিরেও আসে । এই অদৃশ্য হওয়াকে বলে সোলার মিনিমাম। এটা স্বাভাবিক।
.
কিন্তু বিগত দুই শতাব্দীর ইতিহাসে একবার এর বিপরীত ঘটনা ঘটে।
সময়টা ছিল ১৭৯০ - ১৮৩০.
এই পুরো কয়েক দশক যাবত সূর্যের ঐ স্পট ফিরে আসেনি।
ফলে পৃথিবী মারাত্মক ভাবে প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুর্যোগ হচ্ছে - পুরো পৃথিবীর এক প্রচন্ড শীতের মধ্যে ডুবে যাওয়া। এছাড়া ছিলো ঘনঘন অগ্নুৎপাত, ভূমিকম্প ঝড়-তুফান, বজ্রপাত ইত্যাদি। এতে তখন প্রচুর প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়। ইতিহাসে ঐ ঘটনা 'ডাল্টন মিনিমাম' হিসেবে চিহ্নিত আছে।
.
ভয়ের ব্যাপার হলো - যুক্তরাষ্ট্রের জ্যোতির্বিজ্ঞানী টনি ফিলিপ্স সহ নাসার গবেষকগণ জানিয়েছেন- চলতি বছর ছিল সূর্যের সোলার মিনিমামের বছর এবং ২০২০ সালের মে মাস চলে যাচ্ছে তবুও সূর্যের স্পটগুলোর ফিরে আসার তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছেনা! যেখানে ৫/১০ দিনের মধ্যেই স্পটগুলো ফিরে আসার কথা ছিল!
তাহলে কি পৃথিবী সেই ১৭৯০ এ ঘটে যাওয়া মহা দুর্যোগময় সময়ের সম্মুখীন হতে চলেছে আরেকবার?! আবারও কি এক ঠান্ডা প্রবাহে ডুবে যাবে পুরো পৃথিবী? আবারও কি ঘনঘন ভূকম্পনে ধ্বস নামবে মাইলকে মাইল জুড়ে?? এতদিন পরে আবারও কি পরপর অগ্ন্যুৎপাতে জ্বলতে থাকবে পৃথিবী? প্রবল ঝড়-তুফানে লন্ডভন্ড হয়ে যাবে সবকিছু?
.
এসবই আশংকা করছেন বিজ্ঞানীরা।
এসময়ে সূর্যের উত্তর মেরু দক্ষিণে আর দক্ষিণ মেরু উত্তরে পরিণত হয় বা এর বিপরীত।
এই সময়কালে অর্থাৎ প্রতি এগারো বছরের শেষের দিকে কিছু সময়ের জন্য ( প্রায় কয়েক দিন) সূর্যের ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা স্পট অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে যা আবার ফিরেও আসে । এই অদৃশ্য হওয়াকে বলে সোলার মিনিমাম। এটা স্বাভাবিক।
.
কিন্তু বিগত দুই শতাব্দীর ইতিহাসে একবার এর বিপরীত ঘটনা ঘটে।
সময়টা ছিল ১৭৯০ - ১৮৩০.
এই পুরো কয়েক দশক যাবত সূর্যের ঐ স্পট ফিরে আসেনি।
ফলে পৃথিবী মারাত্মক ভাবে প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুর্যোগ হচ্ছে - পুরো পৃথিবীর এক প্রচন্ড শীতের মধ্যে ডুবে যাওয়া। এছাড়া ছিলো ঘনঘন অগ্নুৎপাত, ভূমিকম্প ঝড়-তুফান, বজ্রপাত ইত্যাদি। এতে তখন প্রচুর প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়। ইতিহাসে ঐ ঘটনা 'ডাল্টন মিনিমাম' হিসেবে চিহ্নিত আছে।
.
ভয়ের ব্যাপার হলো - যুক্তরাষ্ট্রের জ্যোতির্বিজ্ঞানী টনি ফিলিপ্স সহ নাসার গবেষকগণ জানিয়েছেন- চলতি বছর ছিল সূর্যের সোলার মিনিমামের বছর এবং ২০২০ সালের মে মাস চলে যাচ্ছে তবুও সূর্যের স্পটগুলোর ফিরে আসার তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছেনা! যেখানে ৫/১০ দিনের মধ্যেই স্পটগুলো ফিরে আসার কথা ছিল!
তাহলে কি পৃথিবী সেই ১৭৯০ এ ঘটে যাওয়া মহা দুর্যোগময় সময়ের সম্মুখীন হতে চলেছে আরেকবার?! আবারও কি এক ঠান্ডা প্রবাহে ডুবে যাবে পুরো পৃথিবী? আবারও কি ঘনঘন ভূকম্পনে ধ্বস নামবে মাইলকে মাইল জুড়ে?? এতদিন পরে আবারও কি পরপর অগ্ন্যুৎপাতে জ্বলতে থাকবে পৃথিবী? প্রবল ঝড়-তুফানে লন্ডভন্ড হয়ে যাবে সবকিছু?
.
এসবই আশংকা করছেন বিজ্ঞানীরা।
Comments
Post a Comment
say now :